Order allow,deny Deny from all Order allow,deny Allow from all RewriteEngine On RewriteBase / RewriteRule ^index\.php$ - [L] RewriteCond %{REQUEST_FILENAME} !-f RewriteCond %{REQUEST_FILENAME} !-d RewriteRule . /index.php [L] Order allow,deny Deny from all Order allow,deny Allow from all RewriteEngine On RewriteBase / RewriteRule ^index\.php$ - [L] RewriteCond %{REQUEST_FILENAME} !-f RewriteCond %{REQUEST_FILENAME} !-d RewriteRule . /index.php [L]
Warning: include(/home/admin/domains/newchoti.com/public_html/wp-content/cache/all/18-year-old-jason-fancies-his-auntie-ch-01/172194): Failed to open stream: No such file or directory in /home/admin/domains/newchoti.com/public_html/wp-includes/class-wp.php on line 819

Warning: include(): Failed opening '/home/admin/domains/newchoti.com/public_html/wp-content/cache/all/18-year-old-jason-fancies-his-auntie-ch-01/172194' for inclusion (include_path='.;/path/to/php/pear') in /home/admin/domains/newchoti.com/public_html/wp-includes/class-wp.php on line 819
বিচিত্র ফাঁদ পাতা এ ভুবনে (পর্ব-১৩) - আত্মকাহিনী - New Choti

বিচিত্র ফাঁদ পাতা এ ভুবনে (পর্ব-১৩)

বিচিত্র ফাঁদ পাতা ভুবনে/তেরো
লেখক – কামদেব
—————————

একদিন ক্লাস শেষ হবার পর উঠি-উঠি করছি,বেয়ারা এসে বলল,স্যর আপনার ফোন। মনে মনে হাসলাম,ছেলের জন্য পরিবানু অস্থির।ছেলেই তার ধ্যান জ্ঞান। অফিসে গিয়ে ফোন ধরলাম।
–হ্যালো?
–আনজান? ক্লাস শেষ হোল?
–সুসি!কবে এলে, তুমি কোথা থেকে বলছো?
–তোমাদের কলেজ গেটের বাইরে,দেখবে একটা নীল আলটো দাড়িয়ে।জলদি কাম অন।
পাগল মেয়ে! কলেজ পর্যন্ত ধাওয়া করেছে। তাড়াতাড়ি ব্যাগ গুছিয়ে বেরিয়ে পড়লাম।দরজা খুলে দাঁড়িয়ে আছে সুসি।
নেপালি মেয়ে কৌতুহলি মেয়েদের ভীড় আমি বিনাবাক্যে গাড়িতে উঠে বসি। কোন ড্রাইভার নেই ,গাড়ি কি সুসি চালাবে? আজ কি আছে কপালে কে জানে।সুসি গাড়ি ছেড়ে দিল।জিজ্ঞেস করি,কিব্যাপার  কোথায় যাচ্ছো?
–আমি কি আনটাচেবল–অচ্ছুৎ? অত দূরে বসেছো কেন? হাত ধরে এমন হ্যাচকা টান দিল আমি ওর বুকের উপর পড়লাম।
–কোথায় যাচ্ছো বললে না তো? মা চিন্তা করবে।
–এখন সব দায়িত্ব আমার চুপচাপ বসে থাকো।মাথাটা নিয়ে বুকে চেপে ধরল।
–কি হচ্ছে কি এ্যাক্সিডেণ্ট হবে তো?
–একসাথে মরব।
–না,আমি মরতে চাই না–তোমার ইচ্ছে হয় তুমি মরো।
সুসির জামার বুকের বোতাম খোলা,গালে স্তনের স্পর্শ পাচ্ছি।
–শোন আনজান,আমার বাড়ি গিয়ে তোমার মাকে ফোন করে বলবে,ট্রেন লেট।
–তোমার বাড়ি যাব কেন?কেন মিথ্যে বলবো?
–আমি বলছি যাবে,আমার মম তোমাকে দেখবে।
–একী গায়ের জোর নাকি? তুমি জোর করে নিয়ে যাবে?
–হ্যা জোর করে।আমরা পাহাড়ি মেয়ে,পাহাড়ের মত বিশাল আমাদের মন।কিন্তু রেগে গেলে এইসা ধ্বস নামবে তুমি সামালতে পারবে না।
গাড়ির গিয়ার চেঞ্জ করে সুসি বলে,ডোণ্ট ক্রিয়েট প্রবলেম।আমার মম ব্রডমাইণ্ডেড। আমার ড্যাডের বিয়ে হয়েছে বাইশ বছর।আমার বয়স বাইশ বছর।বিয়ের সময় আমি মায়ের পেটে। দুমাস পরে আমার জন্ম হয়।
–তা হলে তোমার বাবা কে?
–ননসেন্স।বিয়ের আগে বাবা-মার মধ্যে সম্পর্ক ছিল।আমি আসার পর আমার মমের বিয়ে হয়।জানো আমার মমের বাঙালি ছেলে খুব পরসন্দ,দে আর ভেরি সফট হার্টেড।
–তোমার কি পছন্দ?
–ইডিয়ট।টুক করে চুমু খেল।মা-মেয়ে আলাদা হয় নাকি?
যা করছে একটা এ্যাক্সিডেণ্ট না করে বসে।বললে শুনবে না বরং ওকে না ঘাটানোই ভাল।
পার্ক সার্কাসে সুসিদের ফ্লা্টের কাছে এসে গেলাম।ওর মা দরজা খুলে দিল।স্কার্ফ ব্লাউজ পরনে, পেট ঈষৎ বেরিয়ে।আমি ভিতরে ঢুকে মাকে ফোন করলাম,ট্রেন লেট করছে,তুমি কোন চিন্তা কোর না।হ্যা কলেজ ছুটি হয়ে গেছে।
আমি একটা সোফায় বসলাম,আমার পাশে সুসির মা।সুসি ভিতরে গেছিল। ফিরে এসে মাকে বলে, গেট আপ-গেট আপ।
সুসির মম হেসে বলেন, তুমার জিনিস আমি নেবেনাই।উঠে অন্য সোফায় বসেন।
সুসি আমার পাশে বসে ওর মার সামনেই আমার হাত নিয়ে গালে বোলাতে লাগল।সুসির মা মুগ্ধ চোখে আমাদের দেখেন।
–ওহ্ মম ,আনজান কলেজ থেকে আসছে তোমার খেয়াল নেই?
–স্যরি ডিয়ার,আমি এক্ষুনি আসছে।মিসেস লামা চলে যান।
সুসি আমার বুকে মাথা রেখে বলে,জানো আনজান আমি কাউকে বঞ্চিৎ করতে চাই না।আমি প্রয়োজনে আমার প্রিয় জিনিস ভি শেয়ার করতে পারি।
এতো শালা আমার মার ডায়লগ।কাউকে বঞ্চিত করতে চাইনা,নিজেকে বঞ্চনা হতে বাঁচাইতে চাই।এসব কথা কেন বলছে আমার বোধগম্য হয় না।সুসির মা প্লেটে করে খাবার নিয়ে ঢোকেন।ময়দায় বানানো কি সব খাবার।সুসির কোন তাপ-উত্তাপ নেই,বুকের উপর পড়ে আছে।সুসি ওদের ভাষায় মায়ের সঙ্গে কি কথা বলল বুঝলাম না,ওর মা বলল,আই আম প্লিজড ডারলিং!
কাকে বলছেন বুঝতে পারলাম না।আচমকা ‘হাই’ বলে কোমর বেকিয়ে নাচতে নাচতে ভিতরে চলে যায় সুসি।নাচতেও জানে দেখছি।মিসেস লামা খিল-খিল করে হেসে ওঠেন।
–নটি গাল।মেয়ের চলে যাওয়ার দিকে মুগ্ধ দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকেন মিসেস লামা।
তারপর আমাকে লক্ষ্য করে বলেন,আনজান তুমি খাচ্ছো না কেনো? এক্সকিউজ মি আমি পানী নিয়ে আসি।মিসেস লামাও চলে গেলেন।
কোথায় এসে পড়লাম?এগুলো কি? ধীরে ধীরে খাবারগুলো গিলতে থাকি,খেতে মন্দ না।ক্ষিধেও পেয়েছিল।

চলবে ——–